যাত্রা শুরু করেছিলাম সকালবেলায় শিয়ালদা স্টেশন থেকে ৭.২০র মাতারা এক্সপ্রেস এ।প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘন্টার যাত্রা পথে মাঠ,ঘাট,ক্ষেতের জমি পেরিয়ে রামপুরহাট স্টেশন এ যখন ট্রেন ঢুকছে ঘড়িতে তখন প্রায় বেলা সাড়ে বারোটা। স্টেশনে নেমে ব্যাগপত্র নিয়ে অটোতে উঠে এক এক জনের ২৫ টাকা ভাড়া হিসেবে যখন মায়ের মন্দির এর কাছাকাছি এগিয়ে যাচ্ছিলাম ততক্ষনে পেটের মধ্যে ছুঁচো ডন মারা শুরু করে দিয়েছিল,মাথায় ঘুরছিল কাছাকাছি একটা সস্তার হোটেল পেয়ে গেলে খুব ভালো হয়।
অটো থেকে নেমে রাস্তার দুদিকে থাকা হটেল এর মধ্যে মন্দিরের কাছাকাছি একটা সস্তার হোটেল ও পেয়ে গেলাম একদিনে আড়াইশো টাকা ভাড়ায়। কৌশিকি অমাবস্যার সময় অবশ্য হটেল গুলির ভাড়া বেড়ে যায়।এছাড়া স্বল্প মূল্যে ভারত সেবাশ্রমে থাকারও ব্যবস্থা আছে।
রাস্তার উল্টো দিকে খাওয়া-দাওয়া সেরে হোটেলে ঢুকে খানিকক্ষণ জিরিয়ে নিয়ে বিকেলবেলায় বেরিয়ে পড়েছিলাম আটলার উদ্দেশ্যে।রিক্সা ভাড়া করে এই আটলা পৌঁছাতে প্রায় আধ ঘন্টা সময় লেগে যায়, আপডাউন রিকশা ১২৫ টাকা ভাড়া নিয়েছিল।
রাস্তার উল্টো দিকে খাওয়া-দাওয়া সেরে হোটেলে ঢুকে খানিকক্ষণ জিরিয়ে নিয়ে বিকেলবেলায় বেরিয়ে পড়েছিলাম আটলার উদ্দেশ্যে।রিক্সা ভাড়া করে এই আটলা পৌঁছাতে প্রায় আধ ঘন্টা সময় লেগে যায়, আপডাউন রিকশা ১২৫ টাকা ভাড়া নিয়েছিল।
এই আটলা হলো সাধক বামাখ্যাপার আতুড় ঘর।এখানেই নাকি তার জন্ম হয়েছিল।
কথায় আছে সাধক বামাখ্যাপা দ্বারকা নদীর তীরের কাছে মহাশ্মশানে সাধনা করে একটি শিলাখণ্ডে মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন।আর এই শিলা খণ্ডই নাকি মায়ের আসল মূর্তি।যদিও এই শীলাখণ্ডের উপরে থাকা আবক্ষ মূর্তিটি দিনের বেশিরভাগ সময় পুজো হয়ে থাকে।
ফেরার পথে মন্দিরে পুজো দেবার সময় ও লাইন সম্পর্কে বড় রাস্তার দুধারে থাকা পুজো সামগ্রীর দোকান গুলোতে জেনে নিয়ে পায়ে হেটে রাস্তার উল্টো দিক দিয়ে এগিয়ে গেলাম মুন্ডমালিনিতলা ও ভারত সেবাশ্রমের কাছে দুর্গা মন্দির দেখার জন্য।
সব দেখে রাতের খাবার সেরে যখন হোটেল এর উদ্দেশ্যে ফিরছি তখন ঘড়িতে প্রায় রাত ৯টা। খুব ভোর বেলা পুজোর লাইন এ দাড়াবো এমনটা ভেবে ঘড়িতে ভোর ৪টের এলার্ম দিয়ে শুয়ে পড়লাম।
পরদিন সকালে যথারীতি চারটের সময় উঠে স্নান সেরে মন্দিরে পুজো দেবার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।
মন্দিরের কাছে এক ডালা র দোকানে পুজোর সমস্ত সামগ্রী কিনে লম্বা লাইন এ প্রায় ২৫০ জনের পিছনে যখন লাইন দিলাম তখন ভোর ৫টা।পুজো শুরু হতেই লাইন এগোতে শুরু করেছিল আর পুজো দিয়ে মন্দির থেকে বেরোতে প্রায় ১০টা বেজে গেল।
ফেরার পথে মন্দিরের উল্টোদিকে থাকা মহাশ্মশান দেখে কচুরি,ছোলার ডাল আর মিষ্টি খেয়ে হোটেল এ ফিরে এবার আবার কলকাতার পথে ফেরার পালা।
বন্ধুরা তারাপীঠ ভ্রমণ সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ ও ভিডিও নিচে দেওয়া লিংক এ ক্লিক করে আপনার দেখে নিতে পারেন।
কথায় আছে সাধক বামাখ্যাপা দ্বারকা নদীর তীরের কাছে মহাশ্মশানে সাধনা করে একটি শিলাখণ্ডে মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন।আর এই শিলা খণ্ডই নাকি মায়ের আসল মূর্তি।যদিও এই শীলাখণ্ডের উপরে থাকা আবক্ষ মূর্তিটি দিনের বেশিরভাগ সময় পুজো হয়ে থাকে।
ফেরার পথে মন্দিরে পুজো দেবার সময় ও লাইন সম্পর্কে বড় রাস্তার দুধারে থাকা পুজো সামগ্রীর দোকান গুলোতে জেনে নিয়ে পায়ে হেটে রাস্তার উল্টো দিক দিয়ে এগিয়ে গেলাম মুন্ডমালিনিতলা ও ভারত সেবাশ্রমের কাছে দুর্গা মন্দির দেখার জন্য।
সব দেখে রাতের খাবার সেরে যখন হোটেল এর উদ্দেশ্যে ফিরছি তখন ঘড়িতে প্রায় রাত ৯টা। খুব ভোর বেলা পুজোর লাইন এ দাড়াবো এমনটা ভেবে ঘড়িতে ভোর ৪টের এলার্ম দিয়ে শুয়ে পড়লাম।
পরদিন সকালে যথারীতি চারটের সময় উঠে স্নান সেরে মন্দিরে পুজো দেবার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।
মন্দিরের কাছে এক ডালা র দোকানে পুজোর সমস্ত সামগ্রী কিনে লম্বা লাইন এ প্রায় ২৫০ জনের পিছনে যখন লাইন দিলাম তখন ভোর ৫টা।পুজো শুরু হতেই লাইন এগোতে শুরু করেছিল আর পুজো দিয়ে মন্দির থেকে বেরোতে প্রায় ১০টা বেজে গেল।
ফেরার পথে মন্দিরের উল্টোদিকে থাকা মহাশ্মশান দেখে কচুরি,ছোলার ডাল আর মিষ্টি খেয়ে হোটেল এ ফিরে এবার আবার কলকাতার পথে ফেরার পালা।
বন্ধুরা তারাপীঠ ভ্রমণ সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ ও ভিডিও নিচে দেওয়া লিংক এ ক্লিক করে আপনার দেখে নিতে পারেন।
https://youtu.be/F-hbgwlFHdc
For many more Travel Blog & Videos
Follow my Blog & visit my Youtube Channel
YOUR TRAVEL FRIEND (SUBSCRIBE )
https://www.youtube.com/c/YOURTRAVELFRIEND






No comments:
Post a Comment